Quinoa Seeds – কিনোয়া বীজ
৳ 700 – ৳ 1,300
কিনোয়া বীজ:কিনোয়া বীজ Chenopodium quinoa উদ্ভিদ থেকে পাওয়া যায়। ঐতিহাসিকভাবে দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিয়ান অঞ্চলে প্রাপ্ত, কিনোয়া বীজ তার অসামান্য পুষ্টিগুণের জন্য বিশ্বব্যাপী প্রশংসা অর্জন করেছে। কিনোয়া বীজে রয়েছে উচ্চ প্রোটিন এবং অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড। পুষ্টিরগুণের জন্য নভোচারীদের খাবার হিসেবে হয়, যা মহাকাশচারীদের জন্য পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে। সম্প্রতি বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলায় কিনোয়া বীজের চাষ শুরু হয়েছে। আমাদের ব্র্যান্ড ‘হেলদি ইটস’ পঞ্চগড়ের উর্বর জমি থেকে সরাসরি কুইনোয়া সংগ্রহ করে থাকে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের কাছে ব্যতিক্রমধর্মী এবং সব ধরনের কৃত্রিম রাসায়নিক উপাদানমুক্ত পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে থাকি।কিনোয়া বীজের উপকারিতা:১. পুষ্টিতে সমৃদ্ধ: কিনোয়া বীজে রয়েছে প্রোটিন এবং প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি ভেজেটেরিয়ানদের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ।
২. উচ্চ ফাইবার: উচ্চ ফাইবার থাকায়, কিনোয়া বীজ হজমে সহায়তা করে এবং দীর্ঘ সময় পেটকে ভরা রাখে।
৩. ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ: কিনোয়া বীজ ভিটামিন বি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি ভালো উৎস, যা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যাবশক।
৪. গ্লুটেন-মুক্ত: প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, গ্লুটেন সংবেদনশীলতা বা সিলিয়াক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য কিনোয়া বীজ একটি উপযুক্ত বিকল্প।
৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: কিনোয়া বীজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এমন একটি পদার্থ, যার কাজ হলো দেহের সুস্থ কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে বাচাঁনো।কিনোয়া বীজের ব্যবহার:১. রন্ধন সম্পর্কিত ব্যবহার: কিনোয়া বীজ একটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে রান্না করে খাওয়া যায়।
২. ময়দার বিকল্প: কিনোয়া বীজ পাউডার করে বেকিংয়ে ময়দার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩. সকালের নাস্তা: সিদ্ধ কিনোয়া বীজ বাদাম এবং দইয়ের সাথে সকালের নাস্তা হিসেবে খাওয়া যায়।
৪. প্রোটিন বুস্টার: উচ্চ প্রোটিন থাকায় কিনোয়া বীজ ভেজেটেরিয়ানদের জন্য চমৎকার একটি বিকল্প, যা মাংসের বিকল্প হিসাবে কাজ করে।
৫. স্ন্যাকস তৈরী: কিনোয়া বীজ ভেজে একটি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সতর্কতা:অক্সালেট এবং ফাইটিক অ্যাসিডের কারণে অতিরিক্ত পরিমাণ কিনোয়া বীজ গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।
সম্প্রতি বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলায় কিনোয়া বীজের চাষ শুরু হয়েছে। আমাদের ব্র্যান্ড ‘হেলদি ইটস’ পঞ্চগড়ের উর্বর জমি থেকে সরাসরি কুইনোয়া সংগ্রহ করে থাকে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের কাছে ব্যতিক্রমধর্মী এবং সব ধরনের কৃত্রিম রাসায়নিক উপাদানমুক্ত পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে থাকি। ১. পুষ্টিতে সমৃদ্ধ: কিনোয়া বীজে রয়েছে প্রোটিন এবং প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি ভেজেটেরিয়ানদের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ। ১. রন্ধন সম্পর্কিত ব্যবহার: কিনোয়া বীজ একটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে রান্না করে খাওয়া যায়। অক্সালেট এবং ফাইটিক অ্যাসিডের কারণে অতিরিক্ত পরিমাণ কিনোয়া বীজ গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।
কিনোয়া বীজের উপকারিতা:
২. উচ্চ ফাইবার: উচ্চ ফাইবার থাকায়, কিনোয়া বীজ হজমে সহায়তা করে এবং দীর্ঘ সময় পেটকে ভরা রাখে।
৩. ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ: কিনোয়া বীজ ভিটামিন বি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি ভালো উৎস, যা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যাবশক।
৪. গ্লুটেন-মুক্ত: প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, গ্লুটেন সংবেদনশীলতা বা সিলিয়াক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য কিনোয়া বীজ একটি উপযুক্ত বিকল্প।
৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: কিনোয়া বীজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এমন একটি পদার্থ, যার কাজ হলো দেহের সুস্থ কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে বাচাঁনো।কিনোয়া বীজের ব্যবহার:
২. ময়দার বিকল্প: কিনোয়া বীজ পাউডার করে বেকিংয়ে ময়দার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩. সকালের নাস্তা: সিদ্ধ কিনোয়া বীজ বাদাম এবং দইয়ের সাথে সকালের নাস্তা হিসেবে খাওয়া যায়।
৪. প্রোটিন বুস্টার: উচ্চ প্রোটিন থাকায় কিনোয়া বীজ ভেজেটেরিয়ানদের জন্য চমৎকার একটি বিকল্প, যা মাংসের বিকল্প হিসাবে কাজ করে।
৫. স্ন্যাকস তৈরী: কিনোয়া বীজ ভেজে একটি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সতর্কতা:
size |
1 KG ,500gm |
---|